বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

টাইটেল দেখেই হয়ত বুঝে গেছেন, আমি কি বিষয়ে পোষ্ট করব সেটা আগেই জানিয়েছি ।  দ্বিতীয় পর্বে আমি পুরোপুরি বুঝিয়ে দেব কীভাবে এল.এ কেসের টাকা উত্তোলন করবেন। 
১ম পর্বে বলেই দিয়েছি কীভাবে এলএকেসের দরখাস্ত লিখতে হয়। আপনারা যারা ১ম পর্ব পরেননি তারা নিচে থেকে অবশ্যই  পড়ে নিবেন।

আইটি  ব্লগার বিডি



আরো পড়ুনঃ

১. এল এ কেসের দরখাস্ত লিখার নিয়মঃ

২. Who say that........who say that _এবং ever সম্পর্কিত কয়েকটি শব্দ। শিক্ষার্থীরা অবশ্যই দেখবেন।



প্রথম পর্ব পড়ার পর দ্বিতীয় পর্বটি অবশ্যই মনযোগ সহকারে পড়ে নিবেন........


                                        অঙ্গীকার নামা

বরাবর,

            জেলা প্রশাসক,

            গাইবান্ধা।

বিষয়ঃ 09/2017-2018 নং এল.এ.কেস মুলে অধিগ্রহণকৃত দলা জমি ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলনের অঙ্গীকারনামা।

জনাব,

            বিনীত নিবেদন এই যে, নিম্ন তফশীল বর্ণিত দলা জমি যা উপরোক্ত এল.এ কেসেরে মাধ্যমে অধিগ্রহণ করার ফলে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। উক্ত দলা জমি আমার ক্রয়সূত্রে /দখলসূত্রে মালিক বা হকদার বটে। তবু আমি অঙ্গীকার করছি যে, তফশীল বর্ণিত দলা জমির জণ্য প্রাক্কলন মোতাবেক প্রত্যাশী সংস্থ কর্তৃক ক্ষতিপূরণ বাবদ যে টাকা প্রদান করা হইবে তা গ্রহণ করতে আমার কোন আপত্তি  নেই।

চলমান পাতা-02


এর পর দ্বিতীয় পেজটি দেখুন .............................



পাতা নং- 02

সেই সাথে আমি আরও অঙ্গীকার করিতেছি যে, তফশীল বর্ণিত দলা জমি ক্ষতিপূরণের মুল্য বৃদ্ধির জন্য আদালতে কোন মামলা করিব না অন্য কেহ মামলা করিলে তাহাকে আমি সহযোগীতা করিব না এবং অন্য কারো মামলার ফলে  যদি জমির ক্ষতি পূরণের মুল্য বৃদ্ধি পায় সে ক্ষেত্রেও মুল্য বৃদ্ধির জণ্য দাবি করিব না।


এবার তিন নাম্বারে পেজটি দেখুন..........................................


পাতা নং-03

আমি আরও অঙ্গীকার করছি যে, উক্ত দলা জমির ক্ষতিপূরণ বাবদ যে  এল.এ চেক গ্রহণ করিব তার উপর কেহ যদি দাবি করেন বা আমি ক্ষতিপূরণ বাবদ যদি অতিরিক্ত টাকা গ্রহণ করি তা হলে উক্ত অর্থ সরকারী দাবি (PUBLIC DEMAND) আইন অনুযায়ী সমুদ্বয় অর্থ ফেরৎ দিতে বাধ্য থাকিব। অন্যথায় কর্তৃপক্ষ আমার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারিবেন। অত্র অঙ্গীকার নামায়  লিখিত বক্তব্য পাঠ করে শুনাইবার পর জ্ঞাত হয়ে সুস্থ শরীরে ও স্বজ্ঞানে এবং অপরের বিনা প্ররোচনায় নিজ নিজ নাম সহি/স্বাক্ষর করিলাম।


জমির তফশীলঃ

উপজেলাঃ গাইবান্ধা,

মৌজাঃ গিদারী                                                    নিবেদক................

জেএল নং ১৫১,                                        আপনার বিশ্বস্থ

খতিয়ান নং- 352,

দাগ নং- 528,                                          মোঃ রতন আহমেদ

জমির পরিমাণঃ দলা 0.1000 একর,



আমি অঙ্গিকারকারী ব্যক্তিবর্গকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি।

স্বাক্ষর/টিপসহি    


তিনি বা তাহারা আমার সম্মুখে স্বাক্ষর টিপসহি প্রদান করিয়াছেন।

                    

                                সনাক্তকারীর স্বাক্ষর ও সীল।


তাহলে বন্ধুরা শেষ করে ফেললাম টিউটোরিয়ালটি।

আপনারা চাইলে নিচে থেকে মুল ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

আমার টিউটোরিয়ালটি যদি  ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্টস করবেন। ভুল ত্র্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টি দেখবেন।

সবাইকে ধন্যবাদ